হাসরে বড়পীর ছাহেব কঃ শানে মোস্তফা (দঃ) এর পরিচয়কে ঘোষণার দায়িত্ব
সম্পাদন করবেন। হযরত বড়পীর ছাহেব কঃ এর জীবনী গ্রন্থ “বাহজাতুল আসরার”
বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেছেন,“কুতুবিয় তের
ঝাণ্ডা আমার সামনে উড্ডীয়ন হয়েছে” এবং গাউছিয়তের তাজ আমার মাথার উপর রাখা
হয়েছে ।হযরত বড়পীর ছাহেব আরও বলেছেন, “আমি পূর্ণচন্দ্র নবীর পদাঙ্ক
অনুসারী”।অন্য কোন ওলিয়ুল্লাহের সাথে তুলনা করে শাহানশাহে মাইজভাণ্ডারীর
শান মান মর্যাদা বুঝতে চাইলে অনধি তাজধারী দুই গাউসুল আ'যম অপর সত্তা শাহানশাহে
বাগদাদের সাথেই একয়াত্র তুলনা করা চলে,তাইত শাহানশাহে বাগদাদের ইরশাদ
সুত্রে তাকে কারোর সাথে এবং কাউকে তাঁর সাথে তুলনা করতে নিষেধ করায়
(বাহজাতুল আসরার ২৫-২৬ ও ৫২ পেইজ) যেমন নিজ সমকক্ষ বন্ধুটি (বাহজাতুল আসরার
৭৭-৭৮ পেইজ) ছাড়া কেউ তাঁর তুলনা হতে পারে না, আল্লাহ পাকের ইচ্ছায়
মেরাজের রজনীতে রফরফের খেদমতের অনুকূলে গাউছুল আজমিয়তের (মোহাম্মদী ও
আহমদী) সত্ত্বার প্রতি আনুকূল্যে তাঁর প্রিয় হাবিবে মোস্তফার শানে আজমতকে
হাশরের ময়দানে সমগ্র সৃষ্টির সম্মুখে উপস্থাপনের গৌরবান্বিত দায়িত্ব পালনের
সৌভাগ্যই গাউছুল আজমিয়তের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার। তাওহীদের বাণী "লা ইলাহা
ইল্লাল্লাহ" এবং ঈমানের বাণী "মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ" দঃ এর সমন্বয়ে এই
পরিপূর্ণ ঘোষণার দায়িত্ব প্রাপ্ত বেলায়তের প্রতিনিধিই গাউছুল আ'যম পরিচয়ের
যথার্থ অধিকারী।
আলহাজ মাওলানা সৈয়দ আজিজুল হক আল কাদেরি (শেরে বাংলা) রহঃ সাহেব চট্ট্রগ্রাম জেলার অন্তর্গত হাটহাজারি থানার অধিবাসি হন।তিনি তৎকালীন মাশরেকি পাকিস্থানের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আমির।হযরতের শানে (মূলঃফার্সি ভাষায়) লেখা তাঁর "নজরে আকিদত"শীর্ষক কসিদায় বলেন,ঃহযরত শাহ আহমদ উল্লাহ কাদেরি(প্রসঙ্গত ঃউল্লেখ্য
যে,কাদেরি শব্দ্রের যথার্থ মর্ম উপলদ্ধিতে ব্যর্থ কতিপয় লোক মাইজভান্ডারি
তরিকার স্বাতন্ত্র্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করে,তাদের উদ্দেশ্যে বলতে হয়,তরিকতের
সিলসিলাগত পূর্বধারাবাহিকত ায় হযরত গাউসুল আ'যম জিলানী কঃ,জুনাঈদি-সকতী হওয়া সত্ত্বেও যেভাবে একটি স্বতন্ত্র তরিকা প্রতিষ্ঠা করেন,অনুরুপ হযরত গাউসুল আ'যম মাইজভান্ডারি কঃ ও পূর্বধারাবাহিকত ায় সোহরাওয়ারদী-কাদ েরি
হওয়া সত্ত্বেও স্বতন্ত্র একট তরিকা প্রতিষ্ঠা করেছেন)।যিনি ভূখন্ডের
পূর্বাঞ্চলের বিকশিত কুতুবুল আকতাব (কুতুব এর বহুবচন কুতুবুল আকতাব,কুতুবুল
আকতাব এর ব্যবহারিক অর্থ যিনি কুতুব তৈরি করেন)।তিনি মাইজভান্ডার সিংহাসনে
অধিষ্ঠিত গাউসুল আযম নামধারি বাদশাহ।তিনি নবির আহমদি মসরব (বেলায়তে
মোতালকা যুগের) উম্মতগণের চেরাগে হেদায়ত বা আলোকবর্তিকা।হোম া পাখির মত তাঁর অনুগ্রহ ছায়া দুর্ভাগাকে ভাগ্যবানে পরিণত করে।জগতবাসীর জন্য তিনি লাল গন্ধক বা স্পর্শমণি সদৃশ।রাসুলুল্লা হ দঃ এর নিকট বেলায়তে ওজমা বা শ্রেষ্ঠ বেলায়তের দুইটি সম্মানি প্রতীক বা তাজ ছিল" (যা বেলায়তে মোকাইয়েদার
মোহাম্মদি ও বেলায়তে মোতালাকায়ে আহমদি বলে বুঝা যায়)এই সম্মান প্রতীক বা তাজ দুইটির মধ্যে একটি হযরত শাহ আহমদ উল্লাহ কঃ এর মস্তক মুবারকে নিশ্চিত ভাবে প্রতিষ্ঠিত।যেই কারণে তিনি পূর্বাঞ্চলের (স্থানের দিকে নিসবত) গাউসুল আযম বলে খ্যাঁত,সেই কারণে তাঁর রাওজা মুবারক মানব দানবের জন্য খোঁদায়ি বরকত হাসেলের উৎসে পরিণত হয়েছে,দ্বিতীয় তাজ বা সম্মান প্রতীক জিলান নগরের (স্থানের দিকে নিসবত) বাদশা হযরত শায়খ সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানীর কঃ মস্তক মুবারকে প্রতিষ্ঠিত ,যেই কারণে সমস্ত আউলিয়াগণের গর্দানে তাঁর পা মুবারক প্রতিষ্ঠিত।অর্থ াৎ, সমস্ত
আউলিয়া তাঁর আনুগত্য স্বীকারে বাধ্য।মে'রাজ রাত্রে খোঁদার পেয়ারা নবি দঃ
"রফরফ" বা তাঁর বেলায়তে ওজমার প্রভাবে ঊর্ধ্বে "আরশ" মুবারকে পৌঁছাতে
সমর্থ হয়েছিল।সেই সময় নবী করিম দঃ মোজেজা আলৌকিক বাণী তে বলেছিলেন,তুমিই
"মুহিউদ্দিন" দ্বীনে মোহাম্মাদিকে জীবনদাতা।এই উপাধি তোমার বেলায়তী খেদমত
বা আনুগত্যের পুরষ্কার।এই কবিতা লেখকের নাম যদি কেহ জানতে চান ,শেরে বাংলা
বলে জানবেন।হে খোঁদা! তুমি তাঁকে শত্রুর অনিষ্ট হতে রক্ষা করিও (বেলায়তে
মোতালাকা ৫১ ও ৫২ পেইজ ৫ম পরিচ্ছেদ)
গাউসুল আ'যম বড় পিরের অনুরুপ গাউসুল আ'যম হযরত কেবলা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ শাহ মাইজভাণ্ডারী কঃ বলেছেন,
১)যে কেহ আমার সাহায্য প্রার্থনা করিবে আমি তাহাকে উম্মুক্ত সাহায্য করব, আমার গাউছিয়ত সরকারের এই রীতি হাসর তক জারি থাকবে। হাসরের দিন লেওয়ায়ে আহমদীর ঝান্ডা হাতে নিয়ে আমি সর্ব প্রথম বলিব ""লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ"' (বেলায়তে মোতালাকা ৫৫-৫৬ পেইজ ৫ম পরিচ্ছেদ,জিবনি ও কেরামত ১১০ পেইজ)
হাসরের দিন রাসুল করিম দঃ এর যেই নিশান উথিত হবে,তার নাম" লেওয়ায়ে আহমদী" বা প্রসংসিত ঝান্ডা।কারণ,রাস ুল করিম দঃ নবি হাইছিয়তে বা অবস্থায় মে'রাজ শরিফে "সিদরাতুল মুনতাহা" পর্যন্ত হযরত জিব্রাইলের আঃ এর সঙ্গ লাভ করেছিলেন।জিব্রা ইল আঃ সেখানে বলেছিলেনঃ"আমি আমার পরশ্ম পরিমাণও অগ্রসর হতে চেষ্টা করলে খোঁদার তাজাল্লি আমার ডান পোড়াইয়ে দিবে"।পরিশিষ্টঃ
যেহেতু বেলায়ত সম্পর্ক,খোঁদার সঙ্গে নিরিবিলি নিকটতুম এবং অনন্ত।অতএব,এই
বেলায়তি ঝান্ডা লেওয়ায়ে আহমদি বা প্রসংসিত ঝান্ডাই হাশরের দিন তাঁর শেষ
প্রতীক বা নিশান হবে।(বেলায়তে মোতালাকা ১১০ পেইজ ১১শ পরিচ্ছেদ)
২)রাসুলুল্লাহের
হস্ত মুবারকে দু'টি তাজ ছিল,একটি তাজ আমার মাথায় পড়িয়ে দেন,অপরটি আমার ভাই
পিরানে পির শায়খ আব্দুল কাদের জিলানি সাহেবের মাথায় পড়ানো হয়। (জিবনি ও
কেরামত ২০০ পেইজ এবং বেলায়তে মোতালাকা ৯৫ পেইজ ৯ম পরিচ্ছেদ)
৩)আমি একদিন আমার ভাই পিরানে পির সাহেবের সহিত কাবার শরিফে ঢুকিয়া দেখিতে পাইলাম,রাসুল করিম সাল্লাল্লাহে আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছদর (ছিনা) মুবারকে এক অসিম দরিয়া,আমরা উভয়ে উহাতে ডূব দিলাম (জিবনি ও কেরামত ২২০ পেইজ বেলায়তে মোতালাকা ৯৬ পেইজ ৯ম পরিচ্ছেদ)
গাউসুল আ'যম মাইজভাণ্ডারীর বাণী থেকে তা পরিস্কার বুঝা যায়।তিনি বলেছেন," আমি একদিন আমার ভাই পিরানে পির সাহেবের সাথে কা'বা শরিফে ডুকে দেখতে পেলাম রাসুল করিম সাল্লাল্লাহে আলাইহে ওয়া সাল্লামের পবিত্র সিনা মুবারক এক অসীম দরিয়া।আমার উভয়ে উহাতে ডুব দিলাম।পরে দেখি দরজায় রক্ষিত আমার দারুচিনি গাছের লাঠিটি হারিচান্দ চুরি করে তাঁর নিজের চাকের কাঠি বানিয়েছে"(সুত্র ঃ জীবনি ও কেরাম গ্রন্থ ২০০ পৃষ্ঠা প্রকাশ মে ১৯৮৭ইং,বেলায়তে মোতালাকা ৮২ পৃষ্ঠা দৃষ্টব্য)
তদ্রুপ শায়খ শাহ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভি রহঃ তাঁর “গাউসুল ওয়ারা” নামক জীবনি গ্রন্থে বলেন,অন্তিম সময়ে গাউসে পাক রাদিঃ স্বলিখিত “মাকতুবাত” এ লিখেন,” খুদ্বনা বাহরান লাময়াক্বিফ আলা সাহিলিহিন আম্বিয়া” অর্থাৎ,’ আমি এমন এক সাগরে ডুব দিয়েছি যার উপকূলে আম্বিয়াগণের দাড়াবার সৌভাগ্য নসিব হয়নি” ।হযরত শেখ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভি রহঃ উক্ত গ্রন্থে এ প্রসঙ্গে বলেন যে, “মুজতাহিদগণের দৃষ্টিতে স্বয়ং হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ই মহান সমুদ্র।অর্থাৎ,এ র ব্যাখ্যা হল-আমার (গাউসে পাক)জাহেরি-বাতে নি,শরিয়ত-ত্বরিক তের
অনুসরণের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণতা এবং হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি অনুসরণের
ক্ষেত্রে পরিপূর্ণতা এবং হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর
অস্তিত্বে জায়গায় পরিপূর্ণ বিলীন (কামেল ফানা হুয়া) হওয়া সম্ভব হয়েছে
।(সুত্র শেখ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভি রহঃ’গাউসুল ওয়ারা’ পৃষ্ঠা
২৪(উর্দু) ,প্রকাশনায়-মাকত ুবাতে জামে নূর,৪২২ মিঠা মহল জামে মসজিদ দিল্লী,ভারত)
কুরানে পাকে উল্লেখ,আল্লাহ বলেন, “হে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহে আলাইহি ওয়া সাল্লাম,আমি কি তোমার জন্য তোমার বক্ষ উম্মুক্ত করে দেইনি?”।(সুত্রঃ সুরা আলম নাশরাহ(ইনশিরাহ) ,আয়াতঃ১)
সুতরাং উক্ত বাণি সমুহের আলোকে স্পস্ট গাউসে মাইজভাণ্ডারী এবং গাউসে জিলানি উভয়েই,রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহে আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছদর মুবারকে ডুব দিয়ে ইলমে দ্বীন,মারেফত,কা মালত,বেলায়ত,আজম িয়ত, সহ বেলায়তের উচ্চ আসন তথা বেলায়্তে ওজমা হাসিল করেছেন,সুবাহানা ল্লাহ
আলহাজ মাওলানা সৈয়দ আজিজুল হক আল কাদেরি (শেরে বাংলা) রহঃ সাহেব চট্ট্রগ্রাম জেলার অন্তর্গত হাটহাজারি থানার অধিবাসি হন।তিনি তৎকালীন মাশরেকি পাকিস্থানের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আমির।হযরতের শানে (মূলঃফার্সি ভাষায়) লেখা তাঁর "নজরে আকিদত"শীর্ষক কসিদায় বলেন,ঃহযরত শাহ আহমদ উল্লাহ কাদেরি(প্রসঙ্গত
মোহাম্মদি ও বেলায়তে মোতালাকায়ে আহমদি বলে বুঝা যায়)এই সম্মান প্রতীক বা তাজ দুইটির মধ্যে একটি হযরত শাহ আহমদ উল্লাহ কঃ এর মস্তক মুবারকে নিশ্চিত ভাবে প্রতিষ্ঠিত।যেই কারণে তিনি পূর্বাঞ্চলের (স্থানের দিকে নিসবত) গাউসুল আযম বলে খ্যাঁত,সেই কারণে তাঁর রাওজা মুবারক মানব দানবের জন্য খোঁদায়ি বরকত হাসেলের উৎসে পরিণত হয়েছে,দ্বিতীয় তাজ বা সম্মান প্রতীক জিলান নগরের (স্থানের দিকে নিসবত) বাদশা হযরত শায়খ সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানীর কঃ মস্তক মুবারকে প্রতিষ্ঠিত ,যেই কারণে সমস্ত আউলিয়াগণের গর্দানে তাঁর পা মুবারক প্রতিষ্ঠিত।অর্থ
গাউসুল আ'যম বড় পিরের অনুরুপ গাউসুল আ'যম হযরত কেবলা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ শাহ মাইজভাণ্ডারী কঃ বলেছেন,
১)যে কেহ আমার সাহায্য প্রার্থনা করিবে আমি তাহাকে উম্মুক্ত সাহায্য করব, আমার গাউছিয়ত সরকারের এই রীতি হাসর তক জারি থাকবে। হাসরের দিন লেওয়ায়ে আহমদীর ঝান্ডা হাতে নিয়ে আমি সর্ব প্রথম বলিব ""লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ"' (বেলায়তে মোতালাকা ৫৫-৫৬ পেইজ ৫ম পরিচ্ছেদ,জিবনি ও কেরামত ১১০ পেইজ)
হাসরের দিন রাসুল করিম দঃ এর যেই নিশান উথিত হবে,তার নাম" লেওয়ায়ে আহমদী" বা প্রসংসিত ঝান্ডা।কারণ,রাস
২)রাসুলুল্লাহের
৩)আমি একদিন আমার ভাই পিরানে পির সাহেবের সহিত কাবার শরিফে ঢুকিয়া দেখিতে পাইলাম,রাসুল করিম সাল্লাল্লাহে আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছদর (ছিনা) মুবারকে এক অসিম দরিয়া,আমরা উভয়ে উহাতে ডূব দিলাম (জিবনি ও কেরামত ২২০ পেইজ বেলায়তে মোতালাকা ৯৬ পেইজ ৯ম পরিচ্ছেদ)
গাউসুল আ'যম মাইজভাণ্ডারীর বাণী থেকে তা পরিস্কার বুঝা যায়।তিনি বলেছেন," আমি একদিন আমার ভাই পিরানে পির সাহেবের সাথে কা'বা শরিফে ডুকে দেখতে পেলাম রাসুল করিম সাল্লাল্লাহে আলাইহে ওয়া সাল্লামের পবিত্র সিনা মুবারক এক অসীম দরিয়া।আমার উভয়ে উহাতে ডুব দিলাম।পরে দেখি দরজায় রক্ষিত আমার দারুচিনি গাছের লাঠিটি হারিচান্দ চুরি করে তাঁর নিজের চাকের কাঠি বানিয়েছে"(সুত্র
তদ্রুপ শায়খ শাহ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভি রহঃ তাঁর “গাউসুল ওয়ারা” নামক জীবনি গ্রন্থে বলেন,অন্তিম সময়ে গাউসে পাক রাদিঃ স্বলিখিত “মাকতুবাত” এ লিখেন,” খুদ্বনা বাহরান লাময়াক্বিফ আলা সাহিলিহিন আম্বিয়া” অর্থাৎ,’ আমি এমন এক সাগরে ডুব দিয়েছি যার উপকূলে আম্বিয়াগণের দাড়াবার সৌভাগ্য নসিব হয়নি” ।হযরত শেখ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভি রহঃ উক্ত গ্রন্থে এ প্রসঙ্গে বলেন যে, “মুজতাহিদগণের দৃষ্টিতে স্বয়ং হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ই মহান সমুদ্র।অর্থাৎ,এ
কুরানে পাকে উল্লেখ,আল্লাহ বলেন, “হে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহে আলাইহি ওয়া সাল্লাম,আমি কি তোমার জন্য তোমার বক্ষ উম্মুক্ত করে দেইনি?”।(সুত্রঃ
সুতরাং উক্ত বাণি সমুহের আলোকে স্পস্ট গাউসে মাইজভাণ্ডারী এবং গাউসে জিলানি উভয়েই,রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহে আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছদর মুবারকে ডুব দিয়ে ইলমে দ্বীন,মারেফত,কা