মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের নাম পূর্ব নাম 'মাইজ পাড়া' থেকে কি করে মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফে পরিণত হল?
'মাইজভাণ্ডার দরবার ' এলাকার পূর্বে নাম ছিল 'মাইজপাড়া', সেখানে থেকে মাইজ শব্দ টি এসেছে,এখানে ;ভাণ্ডার; কেন যুক্ত হল,হাদিসে পাকে দেখতে পাই (হযরত ওক্ববাহ রাদ্বিয়াল্লাহু তাআলা আনহু বলেছেন, হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) এরশাদ করেন— নিশ্চয় আমাকে পৃথিবীর সমস্ত ধন-ভান্ডারের চাবিগুচ্ছ দেওয়া হয়েছে।" {বোখারী শরীফ ৮ খণ্ড, ৭৬ অধ্যায়, ৪৩৪ নং হাদিস)) । ভাণ্ডার শব্দের ক্রিয়ামূল এসেছে আরবি থেকে মাফাতেহ ও মাকালিদ, এ দুটির অর্থ চাবি,মাফাতেহ শব্দের অর্থ ইলমের ভাণ্ডার আর মাকালিদ অর্থ ধন ভাণ্ডার, আবার এই দুই শব্দের মাফাতেহ ও মাকালিদ প্রথম টির প্রথম ও শেষ শব্দ মিম ও হা, আবার মাকালিদ এ মিম ও দাল,এই চার শব্দে হয় মুহাম্মদ যাতে স্পষ্ট চাবি ই হচ্ছে স্বয়ং মুহাম্মদ দঃ ,এদিকে কুরানে আল্লাহ বলেছেনঃ [“তাঁর কাছেই অদৃশ্য জগতের চাবি রয়েছে। এ গুলো তিনি ব্যতীত কেউ জানে না। স্থলে ও জলে যা আছে , তিনিই জানেন। কোন পাতা ঝরে না ; কিন্তূ তিনি তা জানেন। কোন শস্য কণা মৃত্তিকার অন্ধকার অংশে পতিত হয় না এবং কোন আর্দ্র ও শুস্ক দ্রব্য পতিত হয় না ; কিন্তূ তা সব প্রকাশ্য গ্রন্থে রয়েছে”। (আনআম , ৬: ৫৯)]
এতে স্পষ্ট আল্লাহর সব কিছুর মুল এর চাবি হচ্ছে মুহাম্মদ দঃ আর ভাণ্ডার শব্দের দুটি অর্থ পাওয়া যায় যা হচ্ছে ইলমের বা জ্ঞানের ভাণ্ডার আর ধনের ভাণ্ডার। উক্ত দুই ভাণ্ডার রাসুলুল্লাহের তরফ থেকে গাউসুল আযম সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী কঃ (বেলায়তের বিশেষ সম্মানি তাজ ) লাভ করেছেন রাসুলুল্লাহের পক্ষ থেকে, যা হযরতের মুখের বাণীঃরাসুলুল্লা হ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার হস্ত মুবারকে দু'টি 'তাজ' ছিল একটি তাজ
আমার মাথায় পড়িয়ে দেন,অপরটি, আমার ভাই পিরানে পির শায়খ আব্দুল ক্বাদের
জিলানী সাহেবের মাথায় পড়ানো হয় [জীবনি ও কেয়ামত গ্রন্থ ,বেলায়তে মোতালাকা
সহ বহুল তথা সুত্র বর্ণিত]।
ইমামে আহলে সুন্নাত শেরে বাংলা রঃ উনার কসিদা তে, ৮ম পঙক্তির উচ্চারণঃ " তা-জে দো-বূ-দাহ বদন্তে সরওয়ারে পায়গাম্বঁরা+এক নেহা-দাহ্ বর সরে শা-হ আহমাদুল্লাহ্ কে-গুমাঁ-"।৮ম পঙক্তিরঅনুবাদঃ "পয়গাম্বরকুল সরদার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার পবিত্র হাতে (পরস্পর সমকক্ষ স্বতন্ত্র দুই গাউসুল আ'যমের জন্য) দু'টি তাজ বা মুকুট ছিল;তাম্মধ্যেকা র
একটি নিঃসন্দেহে হযরত শাহ আহমাদুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহ তা'আলা আনহু'র শির
মুবারকে স্থাপিত [দিওয়ানে আজিজ ও বেলায়তে মোতালাকা] ।অতএব সহজেই অনুমেয়
মাইজ পাড়া নামক স্থান টি রাসুল দঃ হতে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ 'বেলায়তে ওজমা'
গাউসে আযমিয়ত ও কুতুবিয়ত মর্যাদার কারণে স্থানটি হযরতের মর্মে মাইজভাণ্ডার
শরীফে পরিগণিত হয়েছে।
'মাইজভাণ্ডার দরবার ' এলাকার পূর্বে নাম ছিল 'মাইজপাড়া', সেখানে থেকে মাইজ শব্দ টি এসেছে,এখানে ;ভাণ্ডার; কেন যুক্ত হল,হাদিসে পাকে দেখতে পাই (হযরত ওক্ববাহ রাদ্বিয়াল্লাহু তাআলা আনহু বলেছেন, হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) এরশাদ করেন— নিশ্চয় আমাকে পৃথিবীর সমস্ত ধন-ভান্ডারের চাবিগুচ্ছ দেওয়া হয়েছে।" {বোখারী শরীফ ৮ খণ্ড, ৭৬ অধ্যায়, ৪৩৪ নং হাদিস)) । ভাণ্ডার শব্দের ক্রিয়ামূল এসেছে আরবি থেকে মাফাতেহ ও মাকালিদ, এ দুটির অর্থ চাবি,মাফাতেহ শব্দের অর্থ ইলমের ভাণ্ডার আর মাকালিদ অর্থ ধন ভাণ্ডার, আবার এই দুই শব্দের মাফাতেহ ও মাকালিদ প্রথম টির প্রথম ও শেষ শব্দ মিম ও হা, আবার মাকালিদ এ মিম ও দাল,এই চার শব্দে হয় মুহাম্মদ যাতে স্পষ্ট চাবি ই হচ্ছে স্বয়ং মুহাম্মদ দঃ ,এদিকে কুরানে আল্লাহ বলেছেনঃ [“তাঁর কাছেই অদৃশ্য জগতের চাবি রয়েছে। এ গুলো তিনি ব্যতীত কেউ জানে না। স্থলে ও জলে যা আছে , তিনিই জানেন। কোন পাতা ঝরে না ; কিন্তূ তিনি তা জানেন। কোন শস্য কণা মৃত্তিকার অন্ধকার অংশে পতিত হয় না এবং কোন আর্দ্র ও শুস্ক দ্রব্য পতিত হয় না ; কিন্তূ তা সব প্রকাশ্য গ্রন্থে রয়েছে”। (আনআম , ৬: ৫৯)]
এতে স্পষ্ট আল্লাহর সব কিছুর মুল এর চাবি হচ্ছে মুহাম্মদ দঃ আর ভাণ্ডার শব্দের দুটি অর্থ পাওয়া যায় যা হচ্ছে ইলমের বা জ্ঞানের ভাণ্ডার আর ধনের ভাণ্ডার। উক্ত দুই ভাণ্ডার রাসুলুল্লাহের তরফ থেকে গাউসুল আযম সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী কঃ (বেলায়তের বিশেষ সম্মানি তাজ ) লাভ করেছেন রাসুলুল্লাহের পক্ষ থেকে, যা হযরতের মুখের বাণীঃরাসুলুল্লা
ইমামে আহলে সুন্নাত শেরে বাংলা রঃ উনার কসিদা তে, ৮ম পঙক্তির উচ্চারণঃ " তা-জে দো-বূ-দাহ বদন্তে সরওয়ারে পায়গাম্বঁরা+এক নেহা-দাহ্ বর সরে শা-হ আহমাদুল্লাহ্ কে-গুমাঁ-"।৮ম পঙক্তিরঅনুবাদঃ "পয়গাম্বরকুল সরদার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার পবিত্র হাতে (পরস্পর সমকক্ষ স্বতন্ত্র দুই গাউসুল আ'যমের জন্য) দু'টি তাজ বা মুকুট ছিল;তাম্মধ্যেকা